ফার্মগেট ওভার ব্রিজের উপর দিয়ে যাচ্ছিলাম।
এক
চিরুনিওয়ালাকে দেখে মনে পড়ল, একটা চিরুনি কেনা দরকার।
— মামা, চিরুনি কত?
— যেইডাই নিবেন, দশ টেকা।
— তাহলে ওই নীল রঙেরটা দেন।
— আপনের যেইডা লাগব, হেইডাইনেন। ...
মনে মনে একটু রাগ হলাম, ব্যাটার কি ভাব! যাই হোক,
চিরুনিটা নিয়ে ২০ টাকার একটা নোট দিলাম। কিন্তু সে বাকি ১০ টাকা ফেরত দিচ্ছে না।
এবার বেশ রাগ উঠে গেল।
— বাকি টাকা ফেরত দিবেন না?— আপনি কয় টেকা দিছেন?
— কয় টাকা দিছি মানে? আপনার হাতেই তো দিলাম!
দেখেননি?
— মামা, আমি চোখে দেখিনা, তাই বুঝতে পারি নাই . . . !
ফেরত দেওয়া টাকাটা হাতে নিয়ে কিছু সময়
দাঁড়িয়ে থাকলাম। মনে মনে কিছুপ্রশ্ন জেগেছিল।
কিন্তু কোন প্রশ্ন করলে তার
প্রতি সহানুভুতি দেখানো হত।
আর, এদের মত মানুষদের
সহানুভুতি দেখানো যায় না,
কেবলমাত্র শ্রদ্ধাই দেখানো যায়, কেবলই শ্রদ্ধা .
একটু হাসুন!!
চতুর্থ শ্রেণীতে ক্লাসের ছার বল্লেন কাল স্কুল পরিদর্শনে আসবে ভিজিটররা। তোমরা সবাই ন্যারা হয়ে আসবে। তো পরদিন সবাই ন্যারা হয়ে আসে।কিন্তু ১টা ছেলে আগের দিন না আসায় জানত না।সবাই তারে বলে ছার তোমাক মারবেনে।।ও বলে দেখবনে।।ভিজিটর জখন আসে ছেলেটি তখন প্যান্ট খুলে মাথা নিচের দিকে দিয়ে বসে।নিচের দিক উপরে থাকে।ভিজিটর বলে বাহ সবাই ন্যারা। বেশ ভালই লাগছে দেখতে।তিনি সবার মাথায় হাত বুলাতে থাকেন।ওর কাছে এসে বলেন আহ!! কি মস্রিন।।উনি অতে এক্টা চুমু খেলেন।সেই মুহুরতে ছেলেতি বায়ু ছারে।।ভিজিটর বলে উথেন জাহ পচা ছেলে দাত মাজে না!!!!!
মেয়ে তার বান্ধবীদের বলছে,
আমায় একটু হেল্প করবি???
মেয়ে ২ : আমি তো নিজেই খুব বিজি.
মেয়ে ৩ : মাম্মি বলেছে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরতে.
মেয়ে ৪ : কেন রে তুই কি আমায় হেল্প করছিলি???
ছেলে তার বন্ধুদের বলছে, দোস্ত একটু হেল্প করবি???
ছেলে ২ : আব্বে, কি করতে হবে বল.
ছেলে ৩ : তুই কোথায় আছস সেটা বল. আমি ৫মিনিটের মধ্যে আসছি.
ছেলে ৪ : সালা, এত ন্যাকামি করার কি আছে???
মেয়ে ৩ : মাম্মি বলেছে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরতে.
মেয়ে ৪ : কেন রে তুই কি আমায় হেল্প করছিলি???
ছেলে তার বন্ধুদের বলছে, দোস্ত একটু হেল্প করবি???
ছেলে ২ : আব্বে, কি করতে হবে বল.
ছেলে ৩ : তুই কোথায় আছস সেটা বল. আমি ৫মিনিটের মধ্যে আসছি.
ছেলে ৪ : সালা, এত ন্যাকামি করার কি আছে???
শুধু বল কি হেল্প লাগবে. ছেলেরা সর্বদাই হেল্পফুল....
একটা সত্যি কাহিনী বলি , আপনাদের মতামত জানাবেন আশা করি ।
ঘটনাঃ একটা মুসলিম মেয়ে যার আগে একটা রিলেশন ছিল কিন্তু এখন নাই । । মেয়েটার একটা হিন্দু ছেলে বন্ধু আছে । । ছেলেটা মেয়েটার আগের রিলেশন এর কথা জানত । । এরপরেও হিন্দু ছেলেটা মেয়েটাকে ভালবাসতো এবং প্রোপসালও দেয় । মেয়েটা একসেপ্ট করে না । । কিন্তু ওদের মধ্যে ফ্লাটিং চলতো । । একদিন ওরা ফ্রেন্ডরা মিলে ঘুরতে যায় । ।আসার সময় মেয়েটা আর ছেলেটা এক সিএনজি করে আসতেছিল হঠ্যাত্ ছেলেটা মেয়েটাকে একটা কিস দিয়ে দেয় । । মেয়েটা ঐ খানে বসে কাঁদতে থাকে । । এই খানেই শেষ ।
এরপর ঐ খান থেকে পরে মেয়েটা ওর ফ্রেন্ডদের জানায় । ওর জাস্ট একটা ফ্রেন্ড ছাড়া সবাই ই ছেলেটাকে সাপোর্ট করে । ।
এরপর ছেলেটা মেয়েটার কাছে মাফ চায় এবং মেয়েটা ছেলেটাকে মাফ করে দেয় এবং আগের মত ফ্লার্টিং শুর করে । ।
এখন আমি মেয়েটাকে কিছু প্রশ্ন করি যার আনসার মেয়েটা আমাকে দিতে পারে নাই ।
প্রশ্ন গুলার আনসার আপনাদের কাছ থেকে পাই নাকি দেখি । ।
প্রশ্ন ১। নিশ্চয় তোদের মধ্যে এমন কথা বার্তা হইছে যাতে ছেলেটা এই কাজ করার সাহস পাইছে । কারণ এমনে এমনে পাশে কেউ বসলে তার এই সাহস হবে না । ।
প্রশ্ন ২। তুই ই ছেলেটাকে এই সুযোগটা করে দিছস দোষ তোরও ।
প্রশ্ন ৩। তোর যায়গায় আমি থাকলে ছেলেটাকে জুতা দিয়া পিটাইতাম বাট তুই উল্টা মাফ করে দিছস । । ক্যান নেক্সট টাইম রেপ হইতে চাস নাকি ? মিস্টি জোর করে খাওয়ালে তো মিস্টিই লাগে তিতা তো আর লাগে না । ।
প্রশ্ন ৪। তোর ফ্রেন্ডরা কেমন যে ঐ ছেলের পক্ষে কথা বলে ? তুই কেমন ফ্রেন্ড এর সাথে ঘুরছ বুঝছ ?
প্রশ্ন ৫। তুই ছেলেটাকে মাফ করলি আবার তার সাথে কন্টাটও রাখলি । ক্যান তোর মনে অন্য কিছু ছিলো নাকি ?
প্রশ্ন ৬। তুই কেমন মেয়ে তুই ই বুঝ ।
প্রশ্ন গুলার আনসার তো মেয়ে দিতেই পারে নাই । উল্টা আমাকে ভুল বুঝতাছে । । আসলে সত্যি কথার দাম নাই । ।
ঘটনাঃ একটা মুসলিম মেয়ে যার আগে একটা রিলেশন ছিল কিন্তু এখন নাই । । মেয়েটার একটা হিন্দু ছেলে বন্ধু আছে । । ছেলেটা মেয়েটার আগের রিলেশন এর কথা জানত । । এরপরেও হিন্দু ছেলেটা মেয়েটাকে ভালবাসতো এবং প্রোপসালও দেয় । মেয়েটা একসেপ্ট করে না । । কিন্তু ওদের মধ্যে ফ্লাটিং চলতো । । একদিন ওরা ফ্রেন্ডরা মিলে ঘুরতে যায় । ।আসার সময় মেয়েটা আর ছেলেটা এক সিএনজি করে আসতেছিল হঠ্যাত্ ছেলেটা মেয়েটাকে একটা কিস দিয়ে দেয় । । মেয়েটা ঐ খানে বসে কাঁদতে থাকে । । এই খানেই শেষ ।
এরপর ঐ খান থেকে পরে মেয়েটা ওর ফ্রেন্ডদের জানায় । ওর জাস্ট একটা ফ্রেন্ড ছাড়া সবাই ই ছেলেটাকে সাপোর্ট করে । ।
এরপর ছেলেটা মেয়েটার কাছে মাফ চায় এবং মেয়েটা ছেলেটাকে মাফ করে দেয় এবং আগের মত ফ্লার্টিং শুর করে । ।
এখন আমি মেয়েটাকে কিছু প্রশ্ন করি যার আনসার মেয়েটা আমাকে দিতে পারে নাই ।
প্রশ্ন গুলার আনসার আপনাদের কাছ থেকে পাই নাকি দেখি । ।
প্রশ্ন ১। নিশ্চয় তোদের মধ্যে এমন কথা বার্তা হইছে যাতে ছেলেটা এই কাজ করার সাহস পাইছে । কারণ এমনে এমনে পাশে কেউ বসলে তার এই সাহস হবে না । ।
প্রশ্ন ২। তুই ই ছেলেটাকে এই সুযোগটা করে দিছস দোষ তোরও ।
প্রশ্ন ৩। তোর যায়গায় আমি থাকলে ছেলেটাকে জুতা দিয়া পিটাইতাম বাট তুই উল্টা মাফ করে দিছস । । ক্যান নেক্সট টাইম রেপ হইতে চাস নাকি ? মিস্টি জোর করে খাওয়ালে তো মিস্টিই লাগে তিতা তো আর লাগে না । ।
প্রশ্ন ৪। তোর ফ্রেন্ডরা কেমন যে ঐ ছেলের পক্ষে কথা বলে ? তুই কেমন ফ্রেন্ড এর সাথে ঘুরছ বুঝছ ?
প্রশ্ন ৫। তুই ছেলেটাকে মাফ করলি আবার তার সাথে কন্টাটও রাখলি । ক্যান তোর মনে অন্য কিছু ছিলো নাকি ?
প্রশ্ন ৬। তুই কেমন মেয়ে তুই ই বুঝ ।
প্রশ্ন গুলার আনসার তো মেয়ে দিতেই পারে নাই । উল্টা আমাকে ভুল বুঝতাছে । । আসলে সত্যি কথার দাম নাই । ।
সবাই একটু পড়ুন..100% মজা পাইবেন ❖
↓
✑ আপনার সম্পর্কে
চরম দশটি সত্য কথা যা আমি জানি।
↓
↓
১→ আপনি
এখন এটি পড়া শুরু করেছেন।
২→আপনি
মোটামুটি ভাবে ধরে ফেলেছেন যে এটা একটা ভুয়া জিনিষ।
৪→তবে
একটা জিনিষ ধরতে
পারেননি এবং সেটা হল তিন নম্বরটি বাদ পড়েছে।
৫→আপনি এইমাত্র তা পরীক্ষা করলেন এবং দেখলেন যে
ঘটনাটি সত্য।
৬→আপনি হাসছেন।
৭→তারপরও একটি ফালতু লেখা জেনেও আপনি এই লেখাটি
পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন।
৯→কিন্তু, আপনি আবারো খেয়াল করেননি; আমি আট নম্বর বাদ দিয়েছি।
১০→আপনি এটা চেক করলেন এবং চিন্তা
করছেন আবারো
কিভাবে ভুলটা করলেন!!!
১১→জিনিষটা আপনাকে একটু হলেও আনন্দ দিয়েছে।
১২→আপনি হয়তো খেয়াল করেননি যে আসলে
এখানে ১০টি চরম সত্য বলা হয়েছে, ১২টি নয়।:
↓
✑ আপনার সম্পর্কে চরম দশটি সত্য কথা যা আমি জানি।
↓
↓
১→ আপনি এখন এটি পড়া শুরু করেছেন।
২→আপনি মোটামুটি ভাবে ধরে ফেলেছেন যে এটা একটা ভুয়া জিনিষ।
৪→তবে একটা জিনিষ ধরতে পারেননি এবং সেটা হল তিন নম্বরটি বাদ পড়েছে।
৫→আপনি এইমাত্র তা পরীক্ষা করলেন এবং দেখলেন যে ঘটনাটি সত্য।
৬→আপনি হাসছেন।
৭→তারপরও একটি ফালতু লেখা জেনেও আপনি এই লেখাটি পড়া চালিয়ে যাচ্ছেন।
৯→কিন্তু, আপনি আবারো খেয়াল করেননি; আমি আট নম্বর বাদ দিয়েছি।
১০→আপনি এটা চেক করলেন এবং চিন্তা করছেন আবারো কিভাবে ভুলটা করলেন!!!
১১→জিনিষটা আপনাকে একটু হলেও আনন্দ দিয়েছে।
১২→আপনি হয়তো খেয়াল করেননি যে আসলে এখানে ১০টি চরম সত্য বলা হয়েছে, ১২টি নয়।:
এক অফিসের তিনজন কর্মকর্তা দুপুরে খাবার টেবিলে বসে তাদের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু কাকতালীয় ঘটনা নিয়ে আলোচনা করছেনঃ
১ম ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "দুই শহর" বইটি পডতেছিল এবং তারপর সে আমাদের জমজ বাচ্চা উপহার দেয়।
২য় ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "তিন পাগলের
মেলা..." বইটি পডতেছিল এবং তারপর সে আমাদের একসাথে তিনটা
বাচ্চা উপহার দেয়।
৩য় ব্যক্তিঃ ইয়া আল্লাহ !!! আমাকে এক্ষুনি
বাসায় যেতে
হবে!!!! ... "কেন?"- অন্য দুইজন এক সাথে
জিঙ্গাসা করল!
৩য় ব্যক্তি বলল..
:
:
:
:
:
"আমি
যখন বাসা
থেকে বের হচ্ছিলাম
তখন বউ "আলি বাবা ও চল্লিশ চোর" বইটা
পড়ছিল!
১ম ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "দুই শহর" বইটি পডতেছিল এবং তারপর সে আমাদের জমজ বাচ্চা উপহার দেয়।
২য় ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "তিন পাগলের মেলা..." বইটি পডতেছিল এবং তারপর সে আমাদের একসাথে তিনটা বাচ্চা উপহার দেয়।
৩য় ব্যক্তিঃ ইয়া আল্লাহ !!! আমাকে এক্ষুনি বাসায় যেতে হবে!!!! ... "কেন?"- অন্য দুইজন এক সাথে জিঙ্গাসা করল!
৩য় ব্যক্তি বলল..
:
:
:
:
:
"আমি যখন বাসা থেকে বের হচ্ছিলাম তখন বউ "আলি বাবা ও চল্লিশ চোর" বইটা পড়ছিল!
একছেলে সিগারেট খাচ্ছিল দেখে ।...
একছেলে সিগারেট খাচ্ছিল দেখে এক মেয়ে জিগ্যেস করলো আচ্ছা আপনি কতবছর ধরে সিগারেট খান??ছেলেঃ কেন??
মেয়েঃ নাহ্ মানে আমি বলতে চাচ্ছি আপনি যদি সিগারেট খেয়ে এত টাকা নষ্ট না করতেন তাহলে সামনের ওই কারটা(একটা গাড়ি দেখিয়ে) হয়তো আজ আপনার হতে পারত!
ছেলেঃ আপনি কি সিগারেট খান??
মেয়েঃ নাহ!
ছেলেঃ সামনের ওই কার টা কি আপনার??
ছাত্রীঃ স্যার, দরজা জানালা বন্ধ করে দিন

স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে সবকিছু বন্ধ করে দিন
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর কি করবো বলো?
.
.
.
.
.
.
ছাত্রীঃ স্যার এবার দেখেন। আমার ঘড়িতে লাইট জ্বলে ! !
মজা পাইলে লাইক দিতে ভুলবেন না।
মালিক : আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো, সেগুলো কে কিনলো??
মালিক : আমাদের দোকানে যে পচা ডিমগুলো ছিলো, সেগুলো কে কিনলো??কর্মচারী : লিয়াকত সাহেব।
মালিক : গত বছরের পাচ কেজি আটা?
কর্মচারী : লিয়াকত সাহেব।
মালিক : আর ঐ মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া সেমাইগুলো?
কর্মচারী : লিয়াকত সাহেবই সব নিয়ে গেছেন।
এমন সময় মালিকের মুখ কালো হয়ে গেল। কপাল দিয়ে ঘাম ছুটতে লাগলো। কর্মচারী ভয় পেয়ে জিজ্ঞাস করল- হুজুর আপনার কি শরীর খারাপ লাগছে?
মালিক : না, লিয়াকত সাহেবের বাসায় আজ আমার সপরিবারে দাওয়াত আছে।
M.P স্যার।
অফিসারঃ আপনার নাম কি?প্রার্থীঃ M.P স্যার।
অফিসারঃ এম.পি তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার পিতার নামকি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মদন পাল স্যার।
অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ (অঅহহ)তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রব্লাম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY
বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS
PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার ?
অফিসারঃ এইটা কি আবার ?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE …?
অফিসারঃ M.P!!!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY
PUNCTURED…
(মজা পাইলে লাইক দিয়েন)
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।
অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ (অঅহহ)তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রব্লাম স্যার।
অফিসারঃ আপনার PERSONALITY
বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।
অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS
PERSONALITY স্যার।
অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার ?
অফিসারঃ এইটা কি আবার ?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE …?
অফিসারঃ M.P!!!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY
PUNCTURED…
(মজা পাইলে লাইক দিয়েন)
রেলগাড়ির কামরায় উঠল এক বাংলাদেশি…
রেলগাড়ির কামরায় উঠল এক বাংলাদেশি।তার সঙ্গে বিশাল বোঝা।
বোঝাটা ওঠানোর দরকার ওপরের তাকে।
কিন্তু তার গায়ে জোর কম, সেকিছুতেই নিজের তাকের ওপর
বোঝাটা তুলতে পারছে না।
এগিয়ে এল এক পাকিস্তানি। বোঝাটা এক ঝটকায় তুলে দিল তাকের ওপর।
তারপর বাংলাদেশিকে বলল, ‘রুটি খাও, গায়ে জোর হবে।’
বাংলাদেশি খানিক পর রেলগাড়ির চেইন টানার চেষ্টা করতে লাগল।
কিন্তু তার ভাবখানা এমন,
কিছুতেইসে চেইন টেনে জুত করতে পারছে না।
তার সাহায্যে এগিয়ে এল পাকিস্তানিটি।
চলন্ত ট্রেনের চেইনটা টেনে দিল সে এবং আবারও বলল, ‘রুটি খাও,
গায়ে বল হবে।’
ততক্ষণে রেলপুলিশ এসে হাজির।
‘কে চেইন টেনেছে? দাও, ২০০ টাকা জরিমানা।’
বেচারা পাকিস্তানি অর্থদণ্ড দিতে বাধ্য হলো।
.
.
.
.
তখন বাংলাদেশি বলল, ‘ভাত খাও,
বুদ্ধি হবে।’
কিন্তু তার ভাবখানা এমন,
কিছুতেইসে চেইন টেনে জুত করতে পারছে না।
তার সাহায্যে এগিয়ে এল পাকিস্তানিটি।
চলন্ত ট্রেনের চেইনটা টেনে দিল সে এবং আবারও বলল, ‘রুটি খাও,
গায়ে বল হবে।’
ততক্ষণে রেলপুলিশ এসে হাজির।
‘কে চেইন টেনেছে? দাও, ২০০ টাকা জরিমানা।’
বেচারা পাকিস্তানি অর্থদণ্ড দিতে বাধ্য হলো।
.
.
.
.
তখন বাংলাদেশি বলল, ‘ভাত খাও,
বুদ্ধি হবে।’
¤ মজা পাইলে লাইক বাটনে হালকা করে কোপ দেন ¤
আপনার চমৎকার পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ। এ রকম সুন্দর সুন্দর কবিতা/জোকস /গল্প /এস এম এস পেয়ে সত্যি আমরা উপকৃত।
ReplyDeleteআপনি যদি এই রকম সুন্দর সুন্দর কবিতা/জোকস /গল্প /এস এম এস সহ আরও অনেক কিছু পেতে চান?
তাহলে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট : socialbangla.com
শুধু তাই নয়???
socialbangla.com is latest and largest Bangladesh Database.You can find here available latest Bangla jokes, romantic jokes, kupakupi jokes, kobita, bangla kobita, kobider kobita, romantic kobita, History of bangladesh, kobitar khata, short story, Love story, etc. so you are welcome to socialbangla.com
জোকস
Bangla Sms
বাংলা ভালবাসার এস এম এস
Sad Sms
History of Bangladesh
ভালবাসার কবিতা
কবিদের কবিতা
বাংলা কবিতা
বাংলা ভালবাসার গল্প
Romantic গল্প
বাংলা বিখ্যাত কবিতা